শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫৫ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা
কলাপাড়া নিলগঞ্জ আবসনটি বসবাসের অনুপযোগী!

কলাপাড়া নিলগঞ্জ আবসনটি বসবাসের অনুপযোগী!

কলাপাড়া প্রতিবেদক ॥ পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের আন্ধারমানিক নদীর তীর ঘেষে অবস্থিত নীলগঞ্জ আবাসন। দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর আগে এ আবাসনটি নির্মান করা হয়েছে। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ায় আবাসনের ঘরগুলো এখন বসবাস অনুপযোগী হয়ে পরেছে। এখানকার বেশিরভাগ পরিবারের মানুষগুলো খেটে খাওয়া দিনমজুর প্রকৃতির হওয়ায় ঝড়, বন্যা জলোচ্ছ্বাসের সাথে যুদ্ধ করে তারা মানবেতর জীবন-যাপন করছে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, আবাসনে ২৮০ টি পরিবারের বসবাস করে আসছে র্দীঘবছর ধরে। এ পরিবারগুলো তিনটি ব্যারাকে বসবাস করে। প্রথমটিতে ৮০ টি পরিবার, দ্বিতীয়টিতে ৭০ টি পরিবার ও তৃতীয় ব্যারাকে ১৩০ টি পরিবার। এই পরিবার গুলোর বেশির ভাগই দিন মজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ।
এর অধিকাংশ অর্থহীন অস্বচ্ছল পরিবার। তাই কোন মতে তারা মানবেতর দিন যাপন করছে। সারাদিনের ক্লান্তি শেষে রাতের বেলায় একটু প্রশান্তির আশ্রয় খোঁজে সরকারের বরাদ্ধ দেয়া আবাসনে। অথচ তাদের সোনালী স্বপ্নগুলো স্বপ্নই থেকে যায়। তাদের ঘরগুলো অ্যাঙ্গেল টিন দ্বারা তৈরি হওয়ার কারণে অল্পতে সেগুলো মরিচা ধরে গেছে । যার কারণে এগুলো বর্তমানে অত্যান্ত দুর্বল অবস্থায় রয়েছে। নদীর তীরে হওয়ার কারণে ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাস কালবৈশাখী ঝড় বারবার আঘাত করার কারণে বর্তমানে ঘরগুলো বসবাস অযোগ্য হয়ে পড়েছে। জানা যায়, বিগত ২০ শে মে সুপার সাইক্লােল ঘূর্ণিঝড় আমফানের প্রভাবে কারণে অধিকাংশ ঘরের চাল ও বেড়ার টিন উরিয়ে নিয়ে গেছে। তাই এখন তাদের অধিকাংশ পরিবার পলিথিন দিয়ে বসবাস করছে। আবাসনে বসবাসরত সুশান্ত হালদার বলেন, আমার ঘরের চাল নাই বললেই চলে। তাই আমি পলিথিন কিন্না হেইয়ার পরে (তারপর) হুতলি (সুতলি) দিয়া টানাইয়া লইছি। তিনি আরও বলেন তারপরেও জল থামাতে পারছিনা শেষ পর্যন্ত বসে বসে রাত কাটাতে হয়। তার মতো শতাধিক পরিবার এই একই রকম অভিযোগ করেন। তাদের বসবাসরত ঘরগুলো মেরামত করে বসবাস উপযোগী করে দেয়ার বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করেন।। এবিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক বলেন, বিষয়টি আমি জানলাম, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com